জানা যায় তৎকালীন দরবেশ গাজী জিয়া উদ্দীন সাহেবের কনিষ্ঠ ভ্রাতা হযরত শাহ সুফী সৈয়দ কালু নামের এক দরবেশ এসে বর্তমান কাহালু থানার পার্শ্বে আস্তানা স্থাপন করেন। এখান থেকে তিনি ইসলাম ধর্ম প্রচার করতে থাকেন এবং এখানেই তিনি মৃত্যুবরন করেন। কাহালু থানার অভ্যন্তরে এই দরবেশের মাজার রয়েছে যা কালু বাবার মাজার নামে পরিচিত । এ সাধু পীরের নামানুসারে উপজেলার নামকরন হয়েছে ‘‘কাহালু’’ বলে জনশ্রুতিতে প্রকাশ। জানা যায় তৎকালীন দরবেশ গাজী জিয়া উদ্দীন সাহেবের কনিষ্ঠ ভ্রাতা হযরত শাহ সুফী সৈয়দ কালু নামের এক দরবেশ এসে বর্তমান কাহালু থানার পার্শ্বে আস্তানা স্থাপন করেন। এখান থেকে তিনি ইসলাম ধর্ম প্রচার করতে থাকেন এবং এখানেই তিনি মৃত্যুবরন করেন। কাহালু থানার অভ্যন্তরে এই দরবেশের মাজার রয়েছে যা কালু বাবার মাজার নামে পরিচিত । এ সাধু পীরের নামানুসারে উপজেলার নামকরন হয়েছে ‘‘কাহালু’’ বলে জনশ্রুতিতে প্রকাশ। জানা যায় তৎকালীন দরবেশ গাজী জিয়া উদ্দীন সাহেবের কনিষ্ঠ ভ্রাতা হযরত শাহ সুফী সৈয়দ কালু নামের এক দরবেশ এসে বর্তমান কাহালু থানার পার্শ্বে আস্তানা স্থাপন করেন। এখান থেকে তিনি ইসলাম ধর্ম প্রচার করতে থাকেন এবং এখানেই তিনি মৃত্যুবরন করেন। কাহালু থানার অভ্যন্তরে এই দরবেশের মাজার রয়েছে যা কালু বাবার মাজার নামে পরিচিত । এ সাধু পীরের নামানুসারে উপজেলার নামকরন হয়েছে ‘‘কাহালু’’ বলে জনশ্রুতিতে প্রকাশ।
কাহালু ১৯২৮ সালে প্রশাসনিক থানা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে এবং ১৯৮৩ সালে উপজেলায় উন্নীত হয়। কাহালু ১৯২৮ সালে প্রশাসনিক থানা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে এবং ১৯৮৩ সালে উপজেলায় উন্নীত হয়।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস